কৃষিতে খাদ্য নির্ভরশীলতা হওয়ায় দেশের কৃষক চাষযোগ্য জমিতে প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে ফসল উৎপাদন করে থাকে।এতে করে দৈনন্দিন চাষীর উৎপাদিত ফসল থেকে ক্ষুধা নিবারণসহ সুস্থ জীবন যাপন করে আসছে মানুষ।চাষী তার জমিতে ফসল ফলাতে বেশ কিছু প্রতিবন্ধীকতা অতিক্রম করতে হয়।যা উদ্ভিদের ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া,ছত্রাক ও মাটিবাহিত নেমাটোড সহ কীটপতঙ্গের আক্রমণ হয়।আর এমন সব সমস্যা থেকে কৃষক তার ফসলি জমি কে সুরক্ষা রাখতে ব্য
দেশের প্রায় ৯৫%পেস্টিসাইড বৈদেশিক প্রোটেকশন করে থাকে।এতসব কীটনাশকের ভিড়ে অনুমোদনবিহীন প্রতিষ্ঠানের ঔষুধ বাজার দখল করায় চাষী তার ফসল রক্ষাতে ঐসব বালাইনাশক ব্যবহারে বিপাকে পড়ছে নিবন্ধনকৃত প্রতিষ্ঠানগুলোও।
এদিকে ইনভেস্টিগেশন ন্যাশনাল বোর্ড অফ রিভিউ ইমপোর্ট এনালাইসিস ভ্যালুয়েশন রিপোর্টের প্রতিবেদন থেকে, কীটনাশক কোম্পানি সংস্কারে নির্দিষ্ট সোর্স থেকে বালাইনাশক আমদানি করতে কোট রুল ইস্যু করেছে।রেজিস্টারি সোর্স ফর ইমপোর্টিং পেস্টিসাইড আইনগত পদ্ধতির মাধ্যমে বালাইনাশক আমদানি করতে চারটি সংস্থাকে দায়িত্বভার দিয়েছে কোট।
মিনিস্টার এগ্রিকালচার অফ সেক্রেটারি মিনিস্টার এগ্রিকালচার,সেক্রেটারি মিনিস্টার অফ কমার্স,সেক্রেটারি মিনিস্টার ইন্টারমেন্ট,দ্যা চেয়ারম্যান অফ ন্যাশনাল বোর্ড অফ রিভিউ সংস্থাগুলোর নিকট থেকে আনরেজিস্টার সোর্স হয়ে পেস্টিসাইড কে কিভাবে কোথাথেকে কোন মাধ্যমে বাজারজাত করছে তা প্রোপার ফরোইনভেস্টিগেশন(৬০)দিনের মধ্যে সাবমিট রিপোর্ট চেয়ে রুলস ইস্যু করেছে কোড।
আগামী ০৪/০১/২৫ ইংরেজি তারিখে আবার লিস্টে আসার কথা উল্লেখ করে সময়ের মধ্যে চারটি সংস্থা নিকট থেকে সাবমিট রিপোর্ট পৌঁছাতে বলা হয় কোট। এদিকে,বৈধ সংস্থা থেকে পেস্টিসাইড আমদানি করে ফসলি জমিতে প্রয়োগের পরও রেসকিউ অংশবিশেষ ফসলে থেকেই যায়,তা মানব জীবনে স্বাস্থ্যঝুঁকি হয়ে দাঁড়ায়।
তাছাড়া,আনরেজিস্টার সংস্থা থেকে পেস্টিসাইড প্রয়োগে ফসলি জমিসহ জনজীবনের স্বাস্থ্য বিরাট হুমকির মুখে পড়ছে।রুল ইস্যুতে স্পষ্টকরে বলা হয়েছে,কোন প্রতিষ্ঠান বহিরবিশ্ব থেকে পেস্টিসাইড ইমপোর্ট করতে হলে অবশ্যই রেজিস্ট্রেশনের আওতাই করতে হবে।যা আবেদনে পণ্যের নমুনা ল্যাবটেস্ট এ উত্তীর্ণ হলে পরবর্তী স্টেপে বায়োলজিক্যাল পরীক্ষা চালিয়ে দেখা হবে,এতে সফলভাবে উত্তীর্ণ হলে পরবর্তী ফিল্ড ট্রায়াল সফলভাবে সম্পন্ন হলে তা বাজারজাত এর জন্য অনুমোদন পাবে।
এমন সব স্টেপগুলো বাইপাস করে একটা মহল অনুমোদনবিহীন পেস্টিসাইড দেশের বাইরে থেকে ইমপোর্ট করে কৃষিতে খাদ্য সম্পন্ন জাতিকে অনিরাপত্তা ও ফসলি জমি কে হুমকির মুখে ফেলে দিচ্ছে।
আলোকিত গৌড়/জে.আর
মন্তব্য করুন: